परिभाषा

Insomnia is a sleep disorder. It may cause a number of sleep problems including trouble falling asleep, waking in the middle of the night or waking very early in the morning. It may also be a sleep that is not restful. Insomnia can be a short-term problem, or it can be chronic. Chronic insomnia lasts for more than 4 weeks.

का कारण बनता है

Insomnia can occur for many reasons. Short-term insomnia is often caused by temporary situations or problems with the environment. They may include:

  • A life crisis or stress, including the loss of a life partner, divorce, or loss of a job
  • Environmental noise
  • Extreme temperatures (like a room that is too hot or too cold)
  • Change in the surrounding environment
  • Sleep/wake schedule problems, such as those due to jet lag

There may be no clear reason for chronic insomnia. It may also be due to other medical or psychiatric conditions. Examples of these conditions that can lead to sleep problems include:

  • अवसाद
  • चिंता
  • वात रोग
  • fibromyalgia
  • दिल की बीमारी
  • Asthma or chronic obstructive pulmonary disease (COPD)
  • स्लीप एप्निया
  • अतिगलग्रंथिता
  • Gastroesophageal reflux disease (GERD) or ulcer

Both chronic and short-term insomnia may be due to

  • Behavioral factors, including:
    • Misuse of caffeine, alcohol, smoking cigarettes, or other substances
    • Disrupted sleep/wake cycles from shift work or other nighttime activities
    • Chronic stress
    • Excessive napping in the afternoon or evening
  • Certain medicines such as:
    • Allergy medicines
    • Corticosteroids
    • रक्तचाप की दवाएं
    • Psychiatric medicines

जोखिम कारक

Factors that increase your chance of getting insomnia include:

  • Age: adults 50 years or older are more likely to have insomnia
  • Sex: female (especially during and after menopause)
  • तनाव
  • A history of mental disorders (such as anxiety, depression)
  • पुराने दर्द
  • Having chronic medical conditions
  • Using alcohol, drugs, or certain medicines
  • Shift work
  • Use of multiple medicines

लक्षण

लक्षणों में शामिल हैं:

  • Difficulty falling asleep
  • Waking up frequently during the night with difficulty returning to sleep
  • Waking up too early
  • Not feeling refreshed after sleep
  • Daytime sleepiness
  • Irritability, anxiety, inability to concentrate

मुझे अपने डॉक्टर को कब बुलाना चाहिए?

Call your doctor if you are having frequent insomnia. Let your doctor know if the insomnia is making it hard for you to do your daily activities.

निदान

The doctor will ask about your symptoms and medical history. A physical exam will be done. You will also be asked about your job, eating habits, and drug and alcohol use.

The doctor will also ask about your schedule and sleep patterns. You may be asked to keep a sleep diary. This will include information about your naps, bedtime, and how often you wake during the night. Your doctor will review the medicines you take, including over-the-counter medicines and herbal supplements. These questions will help your doctor understand what is causing your insomnia.

Laboratory Testing

Your doctor may recommend observation in a sleep lab. This may be done if the diagnosis is uncertain or if other sleep disorders are suspected. You will need to spend the night in a special center. Your movements, breathing, and brain activity are monitored. This will allow your doctor to identify a treatable condition that is affecting your sleep.

अनिद्रा

उपचार

Treat Underlying Medical Conditions

সিগারেট ধূমপানের আবির্ভাবের আগ পর্যন্ত বেশ অস্বাভাবিক, 1761 সাল পর্যন্ত ফুসফুসের ক্যান্সার একটি স্বতন্ত্র রোগ হিসাবে স্বীকৃত ছিল না। খনি শ্রমিকরা অসম পরিমাণে ফুসফুসের রোগ তৈরি করেছিল যা শেষ পর্যন্ত 1870 সালে ফুসফুসের ক্যান্সার হিসাবে স্বীকৃত হয়েছিল; রেডন গ্যাস এবং ফুসফুসের ক্যান্সারের মধ্যে প্রথম সংযোগ নিশ্চিত করা হয়েছিল এবং 1960 সালে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। মেডিকেল লিটারেচার কেস রিপোর্টে 1912 সালে বিশ্বব্যাপী 374 টি কেস পাওয়া গেছে। ধূমপান এবং ফুসফুসের ক্যান্সারের মধ্যে একটি স্বীকৃত লিঙ্কের সাথে, 1929 সালে জার্মানিতে একটি আক্রমনাত্মক ধূমপান বিরোধী প্রচারণা শুরু হয়েছিল। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সার্জন জেনারেল প্রথম 1964 সালে ধূমপায়ীদের ধূমপান বন্ধ করার সুপারিশ করেছিলেন। যদিও 1933 সালে ফুসফুসের ক্যান্সারের জন্য প্রথম সফল নিউমোনেকটমি করা হয়েছিল, 1950 এর দশকে প্রাথমিকভাবে র্যাডিকাল রেডিওথেরাপি ব্যবহার করা হয়েছিল এবং তারপরে 1997 সালে ইম্প্রোভাইজড ক্রমাগত হাইপারফ্রাকেশনেটেড অ্যাক্সিলারেটেড রেডিওথেরাপি তৈরি করা হয়েছিল। যদিও 1960 সালে অস্ত্রোপচারের প্রাথমিক প্রচেষ্টা ব্যর্থ হয়েছিল, কেমোথেরাপিতে সফলভাবে কেমোথেরাপি শুরু হয়েছিল। 1970 এর দশক। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে পুরুষদের এবং মহিলাদের মধ্যে ক্যান্সার থেকে মৃত্যুর প্রধান কারণ হিসাবে চিহ্নিত, এটি স্তন, ডিম্বাশয়, প্রোস্টেট এবং কোলন ক্যান্সার একসাথে মিলিত হওয়ার চেয়ে প্রতি বছর বেশি প্রাণের দাবি করে। ধূমপান ফুসফুসের ক্যান্সারের জন্য সবচেয়ে বড় ঝুঁকির কারণ।

ফুসফুসের ক্যান্সার কি?

ফুসফুসে যে ক্যান্সার শুরু হয় তাকে বলা হয়

  • প্রাথমিক ফুসফুসের ক্যান্সার
  • . ফুসফুস হল বুকের ভিতরের দুটি স্পঞ্জী অঙ্গ যা শ্বাস নেওয়ার সময় অক্সিজেন গ্রহণ করে এবং শ্বাস ছাড়ার সময় কার্বন ডাই অক্সাইড ছেড়ে দেয়। এক বা উভয় ফুসফুসে অস্বাভাবিক কোষের অনিয়ন্ত্রিত বৃদ্ধি, সাধারণত বায়ুপথের আস্তরণের কোষগুলিতে দ্রুত বিভাজিত হয় এবং টিউমার তৈরি করে। যেহেতু এই টিউমারগুলি বড় এবং অসংখ্য হয়ে যায়, তারা ফুসফুসের ক্ষমতাকেও হ্রাস করে
  • রক্ত প্রবাহে অক্সিজেন সরবরাহ করে
  • . এই টিউমারগুলি অবশ্য সৌম্য বা ম্যালিগন্যান্ট হতে পারে। যে সমস্ত টিউমার এক জায়গায় থাকে এবং ছড়ায় না তাকে 'বেনাইন টিউমার' বলে।

ম্যালিগন্যান্ট টিউমার বিপজ্জনক

  • এবং লিম্ফ্যাটিক সিস্টেম বা রক্ত ​​প্রবাহের মাধ্যমে শরীরের অন্যান্য অংশে ছড়িয়ে পড়ে। যখন মেটাস্ট্যাসিস ঘটে, তখন ক্যান্সারের চিকিৎসা করা অনেক কঠিন।
  • ফুসফুসের ক্যান্সারের লক্ষণ ও উপসর্গ
  • সাধারণত, আছে
  • প্রাথমিক পর্যায়ে ফুসফুসের ক্যান্সারের কোন লক্ষণ বা উপসর্গ নেই
  • . এগুলি তখনই ঘটে যখন রোগ অগ্রসর পর্যায়ে থাকে।

दवाएं

ফুসফুসের ক্যান্সারের সাধারণ লক্ষণ ও উপসর্গগুলির মধ্যে রয়েছে-

'ধূমপায়ীর কাশি' বা দীর্ঘস্থায়ী কাশিতে পরিবর্তন

নতুন ধরনের কাশি যা যায় না

व्यायाम

কাশি থেকে রক্ত ​​বের হওয়া, এমনকি অল্প পরিমাণেও

কারণ ছাড়াই ওজন কমে যাওয়া

হাড়ের ব্যথা

যদি আপনি এখনও উপরের লক্ষণ এবং উপসর্গগুলি সহ ধূমপান করছেন এবং এটি ছেড়ে দেওয়া কঠিন বলে মনে হচ্ছে, আপনার ডাক্তারের সাথে অ্যাপয়েন্টমেন্ট নিন। আপনার ডাক্তার একটি কৌশল সুপারিশ করতে পারেন যা আপনাকে ধূমপান ছেড়ে দিতে সাহায্য করবে। কাউন্সেলিং,

নিকোটিন প্রতিস্থাপন পণ্য এবং ওষুধগুলিও বেশ সহায়ক হতে পারে

ফুসফুসের ক্যান্সারের প্রকার ও কারণ

বেশিরভাগ ফুসফুসের ক্যান্সার হয়

Cognitive Behavioral Therapy

ধূমপান দ্বারা সৃষ্ট

, including secondhand smoke. But then, lung cancers also occur among people who have never smoked or exposed to secondhand smoke. However, doctors understand that smoke causes lung cancer by damaging cells lining the lungs. Cigarette smoke is full of carcinogens which are able to infect and change lung tissue. Although body is able to repair damage to an extent, repeated exposure increasingly damages normal cells. Overtime, this damage may cause cells to act abnormally and develop cancer.

Lung cancer is of two major types based on appearance of cancer cells under microscope. Doctors decisions for treatment are based on the type of lung cancer affecting a patient.

रोकथाम

These two types of lung cancers include –

  • Small Cell Lung Cancer –
  • This type of cancer almost exclusively occurs in heavy smokers & is far less common than non-small cell lung cancer.
  • Non-Small Cell Lung Cancer –
  • This is an umbrella term used for many types of lung cancers which behave in a similar fashion. Non-small cell lung cancers generally include large cell carcinoma, adenocarcinoma and squamous cell carcinoma.
  • धूम्रपान ना करें।
  • Lung Cancer Risk Factors
  • There are a number of factors which increase risk of lung cancer. While some of these like smoking can be controlled, others like family history are beyond scope.
  • Lung cancer risk factors include –
  • Smoking –
  • Number of cigarettes & number of years of smoking invariably add to risk of developing lung cancer. Quitting at any point of time significantly lowers risk of developing lung cancer.
  • Secondhand Smoke Exposure –
  • Even if you were a non-smoker, risk of developing lung cancer increases if you are exposed to secondhand smoke.
  • Radon Gas Exposure –
  • Produced by natural breakdown of uranium in rock, soil & water which eventually becomes part of air we breathe, unsafe levels of radon gas accumulates within homes & building to cause lung cancer.
  • Exposure to Asbestos and Other Carcinogens –
  • Workplace exposure to cancer causing substances like asbestos, arsenic, nickel & chromium can increase risk of developing lung cancer, especially among smokers.
  • Family History of Lung Cancer –
Scroll to Top